গাজর হচ্ছে একটি উৎকৃষ্ট মানের পুষ্টিকর খাদ্য। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনি এর স্বাস্থ্যগত ও পুষ্টিগত উপকারিতাও অনেক বেশি। গাজর দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি গাজরে আছে নানা ধরণের পুষ্টিগুণ। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, ডি, ই, কে, বি১ এবং বি৬, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, অর্গানিক সোডিয়াম যা আমাদের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তাহলে আর দেরি কেনো চলুন জেনে নিই গাজরের গুনাগুন -
👉 প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে একটি করে গাজর খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি দূর করা সম্ভব হয়।
👉 গাজর মানবদেহের রক্ত কণিকা উৎপাদনে খুবই কার্যকর ভুমিকা রাখে।
👉 গাজরের জুস নিয়মিত পান করলে হৃদরোগ ও স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
👉 গাজরের সারবস্তু রক্তের জলীয় ভাগ এবং কোলস্টেরলের মাত্রা কম রাখে।
👉 গাজরের জুস কফ, সাইনোসাইটিস, কণ্ঠনালীতে শ্লেষ্মাসহ বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে।
👉 গাজরের জুস নিয়মিত পানে শারীরিক অবসন্নতা দূর হয়।
👉 গাজর শরীরে বিভিন্ন প্রজ্বলন ভাব, বাত রোগ ও গেঁটেবাত থেকে রক্ষা করে।
👉 প্রতিদিন গাজরের জুস পান করলে সিগারেটের ধোঁয়ার ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে জীবন রক্ষা করে।
👉 গাজরের পুষ্টিকর উপাদান চক্ষু সম্বন্ধীয় ক্রিয়া-পদ্ধতিকে উৎকৃষ্ট অবস্থায় রাখে।
👉 গাজরের জুসের পুষ্টিকর উপাদান কিডনিকে পরিষ্কার ও পরিশ্রাবণ করতে সাহায্য করে।
👉 গাজরে ভিটামিন সি এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান ত্বককে কোমল রাখে, ত্বকের শুষ্কভাব দূর করে এবং অন্যান্য সমস্যা দূর করে।
👉 গর্ভাবস্থায় বিশেষ করে শেষের কয়েক মাস নিয়মিত গাজরের জুস পান করলে বাচ্চার জন্ডিসের সম্ভাবনা দূর হয়ে যায়।
0 Comments
Please don't enter any spam link in the comment box.